4. সফরের সুন্নত
একজনকে আমীর নিযুক্ত করা
আবূ সাঈদ এবং আবূ হুরায়রা (রাঃ) তাঁরা বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “যখন তিনজন কোন সফরে বের হয়, তখন তারা যেন একজনকে আমীর বানিয়ে নেয়।” (আবূ দাউদ ২৬০৮)
কোন উচ্চস্থানে উঠার সময় তকবীর (আল্লাহু আকবার) এবং নিচু স্থানে অবতরনের সময় তাসবীহ (সুবহানাল্লাহ) পাঠ করা
জাবীর (রাঃ) তিনি বলেন, আমরা যখন উঁচু রাস্তায় আরোহণ করতাম, তখন তাকবীর পাঠ করতাম এবং যখন নিচু রাস্তায় অবতরণ করতাম, তখন তাসবীহ পাঠ করতাম। (বুখারী ২৯৯৩)
কোন স্থানে অবতরণ করলে দুআ পড়া
খাওলা ইবনে হাকীম (রাঃ) তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন, “যে ব্যক্তি কোন স্থানে অবতরণ করে বলে, ‘আউযুবি কালিমা-তিল্লা-হিত তা-ম্মা-তি মিন শার্রি মা খালাক্ব’ (অর্থাৎ, আমি আল্লাহ্র পরিপূর্ণ বাক্য দ্বারা তাঁর সৃষ্টির অনিষ্ট হতে আশ্রয় কামনা করছি)। কোন কিছুই তাঁর ক্ষতি করতে পারবে না, এ স্থান ত্যাগ না করা পর্যন্ত।” (মুসলিম ২৭০৮)
সফর থেকে ফিরে এলে আগে মসজিদে যাওয়া
কাআ’ব ইবনে মালিক (রাঃ) তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন সফর থেকে ফিরতেন, তখন আগে মসজিদে গিয়ে নামায পরতেন। (বুখারী ৩০৮৮, মুসলিম ৭১৬)